রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
কুড়িগ্রামে সরকারি ভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু,ধানের কেজি ৩৬ চাউল ৪৯ টাকা ভারতের ১২টি ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের ডিমের খাঁচায় বিশেষ কৌশলে গাঁজা পাচার: গ্রেপ্তার ২ শুক্রবার ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি যুদ্ধ শিবগঞ্জ সরকারি এম.এইচ কলেজে নবাগত অধ্যক্ষকে সংবর্ধনা দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে রিডিং রুম উদ্বোধন শ্রম বিষয়ক মিডিয়া পুরষ্কার পাওয়ায় সাংবাদিক এমদাদকে গণ সংবর্ধনা শিবগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন জান্নাতি হত্যা মামলা: মুখোশধারীদের হুমকিতে আইনজীবী আতঙ্কে কুড়িগ্রাম উলিপুরে মসজিদের জায়গা নিয়ে বিরোধ: বৈঠকে সংঘর্ষ, থানায় মামলা ইবির উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে নবীন বরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠিত কৃষ্ণচূড়া ফুলে সাজানো মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাস লালমনিরহাটে গৃহবধূর আত্মহত্যা: অসুস্থতা ও আর্থিক সংকটই কারণ বলে ধারণা ভালুকার পাঁচ তরুণের মানবিক উদ্যোগে গাজায় খাবার পেল ২০০ জন মানুষ

শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস

তিন দশক আগে ১৯৯৪ সালে পাবনার ঈশ্বরদীতে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগে করা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সাজাপ্রাপ্ত সবাইকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে এক শুনানি নিয়ে নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি হামিদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
একই সঙ্গে রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছেন, মামলাটি বিদ্বেষপূর্ণ। রায়ে পক্ষপাতিত্ব করেছে বিচারিক আদালত।

আদালতে আসামিদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ।

মামলা সূত্রে জানা যায়,তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনযোগে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন।
পথে সভা করার কথা থাকলেও বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ তার নেতৃত্বে মামলার অন্য আসামিরা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমা বর্ষণ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।

এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিনই একটি মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্ত শুরু করে সিআইডি। ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়। এদের মধ্যে পাঁচজন মারা গেলে তাদের চার্জশিট থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
২০১৯ সালে ৩ জুলাই জাকারিয়া পিন্টুসহ ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত।
সেই সঙ্গে ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর মেয়াদ কারাদণ্ড ঘোষণা করা হয়।

পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি খালাস চেয়ে আপিল করেন আসামিরা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১৫-১২৫২৪৩